হোমিওপ্যাথিক ঔষধের (৫০টি) সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহ

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের (৫০টি) সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহ

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের (৫০টি) সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহ

১. এসিড ফসঃ

(১) অবসাদ বা অবসন্নতা।

(২) দুধের মত সাদা প্রস্রাব বা ঘনঘন প্রস্রাব।

(৩) উদরাময়ে উপশম এবং মলত্যাগকালে প্রচুর বায়ুনিঃসরন।

(৪) উদাসভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্নভাব।

২. এগনাস কাস্টঃ

(১) স্নায়ুদৌর্বল্য অকালবার্ধক্য (২) প্রষ্টেটগ্রন্থিরস নির্গমন (৩) লিউকোরিয়া ও জরায়ুর শিথিলতা। (৪) বাতকমের্র গন্ধ ঠিক মূত্রের গন্ধের মত।

৩. একোনাইট ন্যাপঃ (১) আকস্মকিতা ও ভীষনতা। (২) অস্থরিতা ও মৃত্যুভয়। (৩) জ্বালা ও পিপাসা। (৪) প্রচন্ড শীত/গরমের প্রকোপ।

৪. এসিড নাইট্রিকঃ

(১) স্রাবে দূর্গন্ধ, বিশেষত: প্রস্রাবে।

(২) শ্লৈষ্মিক ঝিলি­ ও চর্মের সন্ধি স্থলে ক্ষত ফেটে যাওয়া।

(৩) কাঁটা ফোটার মত ব্যাথা।

(৪) আরোহনে উপশম, দুধে বৃদ্ধি।

৫ . এলিয়াম সেপাঃ (১) নাক থেকে ক্ষতকর স্রাব (শ্লষ্মো)। (২) পেটে বায়ু সঞ্চার। (৩) জুতার ঘোসায় ফোস্কা, অস্ত্রোপচাররে পর স্নায়ুশূল (এসডি ফস)। (৪) নাকে পলপিাস।

৬. এপিস মেলঃ (১) মুত্রকষ্ট ও মুত্র স্বল্পতা। (২) জ্বালা ও ফোলা। (৩) গরমকাতর ও র্স্পশকাতর। (৪) হুল ফোটানাে ব্যাথা।

৭. এরালয়িা আরঃ

(১) শুইলইে শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট, উপুড় হইয়া বসয়িা থাকে।

(২) নশ্বিাস টানয়িা লাইবার সময় অত্যন্ত কষ্ট, ফলেবিরা সময় সহজ।

(৩) নিদ্রায় ঘাম, প্রথম নিদ্রার পর হঠাৎ নিদ্রাভঙ্গ হয়ে কাশি, শুইলে কাশি বৃদ্ধি।

(৪) শ্বতেপ্রদর- স্রাব চটচটে ও হাজাকর।

৮. আর্নিকা মন্টঃ

(১) বেদনা,আঘাত ও রোগজনিত।

(২) অস্থরিতা ও র্স্পশকাতরতা।

(৩) বিছানা শক্ত মনে হয় কন্তি অন্যান্য কষ্ট ম্বন্ধে বলে সে ভাল আছ।

(৪) আতঙ্ক ও সজ্ঞানে প্রলাপ।

৯. আর্সেনিক এল্বঃ

(১) অস্থরিতা,মৃত্যুভয় ও নিদারুণ দুর্বলতা।

(২) মধ্য দিবা বা মধ্য রাতে বৃদ্ধি।

(৩) পিপাসা প্রবল কন্তিু ক্ষনে ক্ষনে অল্প পানি পান,পানি পান মাত্রই বমি।

(৪) জ্বালা ও  দুর্গন্ধ।

১০. ব্যাসিলিনামঃ

(১) বংশগত ক্ষয়দোষ এবং উপযুক্ত ঔষধরে  ব্যর্থতা।

(২) রোগ ও রোগীর পরর্বিতনীলতা।

(৩) অল্পে ঠাণ্ডা লাগা এবং গ্রন্থরি বৃদ্ধি।

(৪) দুর্বলতা ও বাচালতা।

 ১১. বেলেডোনাঃ (১) আরক্তমিকা ও উক্তাপ। (২) র্স্পশকাতরতা জ্বালা। (৩) আকস্মকিতা ও ভীষনতা। (৪) ব্যথা হঠাৎ আসে, হঠাৎ যায়।

১২. ব্রাইয়োনিয়া

(১) নড়াচড়ায় বৃদ্ধি, চুপ থাকিলে উপশম।

(২) শ্লষ্মৈকি ঝিল্লির শুষ্কতা।

(৩) আক্রান্ত বা বেদনার স্থান চেপে ধরলে উপশম।

(৪) ঠান্ডায় বৃদ্ধি, গরমে উপশম।

(৫) ক্রুদ্ধ ভাব বা ক্রুদ্ধ হবার কারনে অসুস্থতা।

১৩. ক্যালকেরিয়া কার্বঃ

(১) শ্লষ্মো প্রবনতা,দেহের স্থুলতা ও শিথিলতা।

(২) ভ্রান্ত ধারনা ও ভীরুতা।

(৩) অল্পতইে ঘাম,মাথার ঘামে বালিশ ভিজে যায়।

(৪) দুধ অসহ্য, ডমি খাবার প্রবল ইচ্ছা।

১৪ . কার্সিনোসিনঃ

(১) আত্মহত্যার ইচ্ছা, ভয়, খিটখিটে-বদরাগী, খুঁতখুঁতে স্বভাব।

(২) ক্যান্সার, ক্যান্সারের পূর্বাবস্থায় অপুষ্টি সহ দূরারোগ্য যে কোন অসুস্থাবস্থা।

(৩) দুর্গন্ধস্রাব, রক্তস্রাব, যন্ত্রণা।

(৪) অনিদ্রার ইতিহাস, পেটে অতিরিক্ত বায়ু সঞ্চয় ।

১৫. কার্বভেজঃ

(১) সাস্থ্যহানির অতীত কাহিনী।

(২) ঠান্ডা অবস্থায় ঘাম ও বাতাসরে জন্য ব্যাকুলতা।

(৩) পেটে গ্যাস ও উদগারে উপশম।

(৪) জ্বালা ও রক্তস্রাব।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের (৫০টি) সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহ

১৬. কস্টিকামঃ

(১) একাঙ্গীন পক্ষাঘাত বশিষেতঃ ডান অংগরে বাত বা পক্ষাঘাত।

(২) আশঙ্কা ও শীতকাতরতা।

(৩) নিদ্রাকালে অস্থরিতা।

(৪) না দাঁড়াইলে মলত্যাগে অসুবধিা।

১৭. চায়না অফঃ

(১) অতিরিক্ত ভদে, স্তন্যদান, র্বীযক্ষয় বা রক্তক্ষয়জনতি অসুস্থতা।

(২) শোথ ও পটেফাঁপা।

(৩) নয়িমতি/নির্দিষ্ট সময়ে রোগক্রমন।

(৪) রক্তস্রাব প্রবনতা ও রক্তস্রাবরে সহিত আক্ষেপ।

১৮. সিমিসিফিউগা/অ্যাকটিয়া আরঃ

(১) ঋতুস্রাবের সাথে ব্যথা।

(২) পর্যায়ক্রমে শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ।

(৩) জরায়ুর দোষে শ্বাসকষ্ট, প্রসবকালীন পীড়া।

(৪) সেলাই বা টাইপিং কাজ করে ঘাড়ে পিঠে ব্যথা, ব্যথা ঠান্ডায় ও সঞ্চালনে বৃদ্ধি।

১৯. গ্রাফাইটিসঃ

(১) স্থুলতা ও কোষ্ঠবদ্ধতা।

(২) ফাটা র্চম ও চটচটে রস।

(৩) শঙ্কা ও সর্তকতা।

(৪) মাছ, গোষত, সংগীত ও সংগমে অনচ্ছিা।

২০. হিপার সালফ

(১) র্স্পশকাতরতা ও শীর্তাততা।

(২) ক্ষপ্রিতা ও হঠকারতিা।

(৩) টক,ঝাল প্রভূতি উপখাদ্য খাবার ইচ্ছা।

(৪) কাঁটা ফোটার মত ব্যাথা।

২১. ল্যাকেসিসঃ

(১) নিদ্রায় বৃদ্ধি।

(২) ঈর্ষা, র্স্পশকাতরতা ও বাচালতা।

(৩) বাম অঙ্গ রোগাক্রমন বা প্রথমে বাম পরে ডান অঙ্গে।

(৪) নর্গিমনে নিবৃত্তি।

২২. লিডাম পালঃ

(১) ঠান্ডা পানিতে উপশম।

(২) নিচের দিকে রোগাক্রমন বা প্রথমে নিচের দিকি পরে উপরের দিকে।

(৩) শোথ।

(৪) স্নায়ু কেন্দ্রে আঘাত।

২৩. লাইকোপডয়িামঃ (

১) অপরাহ্ন ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বৃদ্ধি।

(২) ডান অঙ্গে রোগাক্রমন বা প্রথমে ডান পরে বাম অঙ্গে রোগাক্রমন।

(৩) গরম খাইবার ইচ্ছা ও বায়ুর প্রকোপ।

(৪) কৃপনতা, ভীরুতা ও নিঃসঙ্গ প্রয়িতা

২৪. মডোরিনামঃ

(১) বংশগত প্রমেহদোষ ও উপযুক্ত ঔষধরে ব্যর্থতা।

(২) জ্বালা,ব্যাথা,র্স্পশকাতরতা।

(৩) ব্যাস্ততা ও ক্রন্দনশীলতা।

(৪) স্নায়বকি দুর্বলতা, স্মৃতশিক্তরি দুর্বলতাও মৃত্যুভয়।

২৫. মার্কসলঃ

(১) রাত্রে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, গরমে বৃদ্ধি।

(২) অতরিক্ত ঘাম, অতরিক্তি লালা, অতরিক্ত পিপাসা।

(৩) দুর্গন্ধ ও ডান পাশ চাপে শুইতে অসুবধিা।

(৪) জিব্বা পুরু ও দাঁতের ছাপ যুক্ত।

২৬. নাক্সভমঃ

(১) অতরিক্ত মানসিক পরিশ্রম বা অতরিক্ত ইন্দ্রয়িসবো কিংবা অতরিক্ত রাত্রি জাগরনজনতি অসুস্থতা।

(২) বার বার মলত্যাগের ব্যাথা প্রয়াস।

(৩) জদি বা মনের দৃঢ়তা,ঈর্ষা ও হঠকারিতা।

(৪) শীতকাতরতা,র্স্পশকাতরতা ও পরস্কিার পরিচ্ছন্নতা।

২৭. ফাইটোলাক্কাঃ

(১) স্তন ও স্তন্য।

(২) র্স্পশকাতরতা ও অস্তরিতা।

(৩) দাতে দাঁত বা মাড়িতে মাড়ি চেপে ধরার ইচ্ছা।

(৪) রাতে বৃদ্ধি ও শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি।

২৮. পালসেটিলাঃ

১) পরিবর্তনশীলতা।

(২) নম্রতা ও ক্রন্দনশীলতা।

(৩) তৃষ্ণাহীনতা।

(৪) গরমে বৃদ্ধি ও গা র্সবদা গরম।

২৯. সোরিনামঃ

(১) ধাতুগত বা বংশগত সোরাদোষ ও উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা।

(২) উদ্বে,আতঙ্ক ও নরৈাশ্য।

(৩) প্রবল ক্ষুধা ও অত্যাধিক দুর্গন্ধ।

(৪)  ও শীর্তাততা।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের (৫০টি) সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহ

৩০. রাসটক্সঃ

(১) বর্ষায় ও বিশ্রামে বৃদ্ধি।

(২) অঙ্গ প্রত্যঙ্গে কামড়ানি ও দুর্বলতা অস্থিরতা।

(৩) জহিবার অগ্রভাগে ত্রিকোন লাল বর্ণ ও জ্বরের শীত অবস্থায় কাশি।

(৪) অস্থিরতায় ও উত্তাপে উপশম।

৩১. রুটা জিঃ

(১) সন্ধি স্থানরে অস্থচ্যিুতি বা সন্ধিস্থান মচকাইয়া যাওয়া।

(২) কটি ব্যাথা বা মলদ্বারের শিথিলতা।

(৩) স্ত্রী জননন্দ্রিয়ে চুলকানির সহিত বাম স্তনে ব্যাথা।

(৪) চক্ষু জ্বালা ও দৃষ্টি বর্পিযায়।

২. সিনেসিও অরিঃ

(১) ঋতুস্রাবের পরিবর্তে রক্তকাশ।

(২) রক্তস্রাবজনিত শোথ।

(৩) রজঃরোধ, রজঃরোধ জনিত রক্তস্রাব, ঋতুপরবর্তী জরায়ুর শিথিলতা এবং তজ্জন্য অনিদ্রা।

(৪) মূত্রপাথরী, ডান কিডনীতে ব্যথা ও যন্ত্রণাদায়ক রক্তমূত্র।

৩৩. সিপিয়াঃ

(১) বিষন্নতা,ক্রন্দনশীলতা ও উদাসীনতা।

(২) অতরিক্ত রক্তক্ষয় বা গর্ভধারণ জনিত জরায়ুর শিথিলতা।

(৩) উদরে শূন্যবোধ,মলদ্বারে  পূর্ণবোধ।

(৪) পরিশ্রমে উপশম ও গোসলে অনচ্ছিা।

৩৪. স্ট্যাফিসেগ্রিয়া

(১) কামভাবরে প্রাবাল্য এবং তার কূফল।

(২) অতিরিক্ত ক্রোধ ও তার কূফল।

(৩) সঙ্গম বা সহবাসজনতি মূত্রকষ্ট বা শ্বাসকষ্ট।

(৪) চোখে আঞ্জনি ও দাঁতে পোকা।

৩৫. সালফারঃ

(১) অপরস্কিার ও অপরছ্ন্নিতা।

(২) সকালে মলত্যাগ ও মধ্যাহ্নে ক্ষুধা।

(৩) গোসলে অনচ্ছিা,দুধে অরুচি।

(৪) ব্রক্ষতালু,হাতের তালুও পায়ের তলায় উত্তাপ বা জ্বালা।

৩৬. সিফিলিনামঃ

(১) বংশগত উপদংশ বা উপযুক্ত ঔষধরে ব্যর্থতা।

(২) রাতে বৃদ্ধি,অনিদ্রা ও অক্ষুধা।

(৩) খর্বতা ও পক্ষাঘাত।

(৪) ক্ষত ও দুর্গন্ধ।

৩৭. থুজা অক্সিঃ

(১) আঁচিল, অর্বুদ ও রক্তহীনতা।

(২) ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি, বর্ষায় বৃদ্ধি এবং রাত্রি তিনটায় বৃদ্ধি।

(৩) বদ্ধমূল ধারণা ও স্বপ্নবহুল নিদ্রা।

(৪) টিকা ও বসন্ত।

৩৮. টিউবারকুলিনামঃ

(১) সবিরাম জ্বর।

(২) ক্ষীণদহে, রোগের পুনরাবৃত্তির প্রবণতা।

(৩) উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত যক্ষ্মাসম্ভব অবস্থার প্রবণতা ও সহজইে রোগাক্রমন ।

(৪) রাত্রিকালে কষ্টদায়ক ও সদাস্থায়ী চিন্তা।

৩৯. ক্যালকেরিয়া ফ্লোরঃ

(১) গ্রন্থির বৃদ্ধি, গ্রন্থপ্রিদাহ, অস্থক্ষিত- ক্ষত পাকিয়া পুঁজযুক্ত হয়।

(২) রক্তস্রাবী অর্শ, মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা, চোখে ছানি ও নাকে দুর্গন্ধ।

(৩) মস্তিষ্কে, স্তন বা জরায়ুর টিউমার।

(৪) শীতকাতর, গরমে ও সঞ্চালনে উপশম।

৪০. ক্যালকেরিয়া ফসঃ

(১) ক্রোফুলা বা ধাতুগত দুর্বলতা ও উদারাময়।

(২) মানসকি পরিবর্তনশীল।

(৩) ঋতুকালে মুখমন্ডলে উদ্ভদে।

(৪) ঠান্ডায় বৃদ্ধি, রোগের কথা মনে পড়লিইে বৃদ্ধি।

৪১. ক্যালকেরিয়া সালফঃ

(১) ফোড়া, ক্ষত ইত্যাদি যে কোন প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে হলুদ র্বণের গাঢ় পূঁজ।

(২) বকৈালীন জ্বর- শীত প্রথমে পদদ্বয়ে অনুভূত, হাত-পা জ্বালা ও ঘাম।

(৩) প্রাতকালীন উদরাময় বা কোষ্ঠব্ধতা।

(৪) মানসকি পরিবর্তনশীলতা।

৪২. ফেরাম ফসঃ

(১) প্রদাহ ও জ্বরের প্রথমাবস্থা (একোনাইট, বেলেডোনা)।

(২) রক্তশুণ্যতা ও দুর্বলতা (হ্যামামলেসি)।

(৩) মূত্রথলীর তরুণ প্রদাহ, রক্ত প্রস্রাব, ব্যাথাহীন উদরাময় বা আমাশয় তৎসহ বমি।

(৪) বাম ওভারীতে স্নায়ুবকি বেদনা ও বাধক বেদনা।

৪৩. ক্যালি ফসঃ

(১) ক্রোফুলা বা ধাতুগত দুর্বলতা ও উদারাময়।

(২) মানসকি পরিবর্তনশীল।

(৩) ঋতুকালে মুখমন্ডলে উদ্ভেদ।

(৪) ঠান্ডায় বৃদ্ধি, রোগের কথা মনে পড়লিইে বৃদ্ধি।

৪৪. ক্যালি মিউরঃ

(১) প্রদাহের দ্বিতীয় অবস্থা।

(২) চর্বি ও মসলাযুক্ত আহারে অর্জীণ।

(৩) ঋতুস্রাব অনিয়মিত।

(৪) কাধরে সন্ধিতে বেদনা, চর্মপীড়া আরোগ্য হয়ে মৃগী ও টিকার কুফল।

৪৫. ক্যালি সালফঃ

(১) প্রদাহরে তৃতীয় অবস্থা।

(২) সকল স্রাব হলদে, ঋতু বলিম্বতি ও কম।

(৩) হাম, বসন্ত প্রভৃতি পীড়ায় ঘর্মহীন চর্ম, রুক্ষ ও খসখসে।

(৪) হাত-পা ও চক্ষুর জ্বালা, বিকাল ৪/৫টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বৃদ্ধি।

৪৬. ম্যাগ ফসঃ

(১) স্নায়ুশূল বা শূলব্যাথা।

(২) ব্যাথার সহিত আক্ষেপ।

(৩) ব্যাথা চাপে উপশম।

(৪) ঠাণ্ডায় যন্ত্রণা বৃদ্ধি,উত্তাপ প্রয়োগে উপশম। 

৪৭. ন্যাট্রাম মিউরঃ

(১) বর্মিষ,বিষন্ন ভাব,সান্তনায় বৃদ্ধি।

(২) রৌদ্রে বৃদ্ধি এবং মীতল স্থানে উপশম।

(৩) তক্তি ও লবণপ্রয়িতা।

(৪) প্রকাশ্য স্থানে প্রস্রাব করতে লজ্জাবোধ।

৪৮. ন্যাট্রাম ফসঃ

(১) বচিরণ, বেমনান্তে ও ঝড়-বৃষ্টরি দিনে বৃদ্ধি।

(২) অম্লপীড়া ও আহারের পর পেটবেদনা।

(৩) শিশুদের উদরাময় ও দুগ্ধ বমন।

(৪) ম্রমিরি লক্ষণ ও যুবকদরে স্বপ্নদোষ।

৪৯. ন্যাট্রাম সালফঃ

(১) জল,জলাভূমি ও জলীয় খাদ্যে বৃদ্ধি।

(২) বরিক্ত, বষিন্নভাব ও আত্মহত্যার ইচ্ছা।

(৩) প্রাত:কালীন মলত্যাগ এবং মলত্যাগকালে প্রচুর বায়ু নিঃসরন।

(৪) নখ পচিয়া যাওয়া।

৫০. সাইলিসিয়াঃ

(১) দৃঢ়তার অভাব ও শীর্তাততা।

(২) মাথায় এবং পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম।

(৩) উত্তাপে উপশম ও অমাবস্যায়ও র্পূণিমায় বৃদ্ধি।

(৪) টিকাজনিত কূফল।

হোমিওপ্যাথি সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা বিজ্ঞান

2