চোখের ছানি

চোখের ছানি

চোখের ছানি অপারেশন করতে হবে না। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মূল লক্ষ্য এটি

Belladona: 

চোখ  শুয়ে পড়ার দিকে চোখ গভীর জড়িয়ে। শিক্ষার্থীরা চোখগুলি ফোলা এবং প্রস্ফুটিত হয়ে উঠেছে, দারুণ উজ্জ্বল; কনজাঙ্কটিভা লাল; শুকনো, পোড়া; ফোটোফোবিয়া; চোখে গুলি। এক্সোফথ্যালমাস। চোখের মায়া; জ্বলন্ত চেহারা ডিপ্লোপিয়া, স্কিনটিং, কনাগুলির স্প্যামস। সেনসেশন যেন চোখ বন্ধ হয়ে গেছে। চোখের পাতা ফুলে গেছে। ফান্ডাস যানজট।

Graphites :

চোখ  কৃত্রিম আলোর অসহিষ্ণুতা সহ চক্ষুর চোখের পাতা লাল এবং ফুলে গেছে। রক্তক্ষরণ শুকনো। অস্থির একজিমাসহ ইত্যাদি লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা যেতে পারে

Silicea :

সিলিশিয়ার রোগীরা শীতের কাতর জন্মগত হাড়ের সমস্যা থাকে, মারাত্মক ধরনের বাতের সমস্যা থাকে,এক একাধিক অঙ্গ সংগঠন চিকন হয়ে যায়,

মনে কোন জোর বা আত্মবিশ্বাস কমে যায়, ইত্যাদি লক্ষণ এ যেসব রোগী দের চোখের ছানি থাকলে অবশ্যই সিলিশিয়ার প্রয়োগ করতে হবে

Sulphur :

চূলকানী চর্ম বেশি হয়, সকাল ১১ টার দিকে ভীষণ ক্ষুধা পায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের গোসল করতে চায়না,

ভাবুক দার্শনিক স্বভাবের, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা থাকে,একই রকম রোগ বার বার দেখা দেয়। ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে,

তাদের মধ্যে পাওয়া যাবে, তাদের মধ্যে আমরা সালফার প্রয়োগ করতে হবে।

Cal fluor :

বার্ধক্যজনিত চোখের ছানি দূর করতে একটি শ্রেষ্ঠ ওষুধ হিসেবে প্রয়োগ করা যাবে, নিম্ন শক্তি কয়েকমাস খেলে,

পরে উচ্চ শক্তি খেলে ইনশাআল্লাহ ফল পাওয়া যাবে।

চোখের ছানি

Phosphorus :

ফসফরাসের প্রধান প্রধান কারণ হলো , এই রোগীরা খুব দ্রুত লম্বা হয়ে যায়, এবং এই কারণেই হাঁটার সময় সামনের দিকে বেঁকে যায়, অধিকাংশ সময় রক্তেরশূনোতায় ভোগে,

রক্তেরক্ষরণ হয় বেশি অল্প একটু কেটে লেগেই তা অনেক ক্ষন রক্ত ঝরে পড়ে, রোগীর বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, মেরুদণ্ড থেকে মনে হয় তাপ বেড়াচ্ছে একা থাকতে ভয় পায় ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে আমরা এই রোগীর চোখের ছানি অপারেশন করতে হবে না , ফসফরাসের প্রয়োজন

Causticam :

অল্পতেই ভীষণ রেগে যায়, শীতে সহ্য করতে পারে না,এক বা অনেক জায়গায় প্যারানাইসিস অবশ হয়ে থাকে,

দাঁড়িয়ে পায়খানা করলে ভাল ভাবে পারা যায়, পেটে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের গোসল করতে চায়না ভাবুক দার্শনিক স্বভাবেরও,

অন্যোর দুঃখ কষ্ট সহ্য করেই পরে, কিন্তু কন্যায়ের প্রতিবাদ না করলে থাকতে পারে না, ইত্যাদি লক্ষণ উপর ভিত্তি করে আমারা কষ্টিকাম প্রয়োগ করতে পারি। চোখের ছানি অপারেশন করতে হবে না

Cal Carb:

মোটা থলথলে শারীরিক গঠন, মাথা বড়,পা সবসময় ঠান্ডা থাকে, শিশুকালে দাঁতউঠতে বা হাঁটা শিখতে দেরি হয়ে থাকে।

শরীরের চাইতে পেট বেশি মোটা হয়, খুব সহজে মোটা হয়,

প্রশ্বাব পায়খানা ঘামছো সবকিছু থেকেই টকটক দুর্গন্ধ আসে, হাতের তালু মেয়েদের হাতের তালুর মেয়েদের মত নরম থাকে, মনে হবে হাতে কোন হাড়ই নেই, মাথা ঘামলে বালিশ ভিজে যায়, মুখমন্ডল ফুলা ফুলা ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে ক্যালকেরিয়া কার্ব ব্যবহার করা যাবে

Mag Carb:

আলসার হয়ে বা অন্য কোন কারণে কর্নিয়া গোলাটে হয়ে গেলে বা ছানি পড়লে ম্যাগনেসিয়াম কার্ব ঔষধ টি দুর করতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরোপুরি না পারলেও দৃষ্টিশক্তি অনেক টাই উন্নত করে দিতে পারে, মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রম বা টেনশনে স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়ছে,

ঠান্ডা বাতাস সহ্য করতে পারে না,খুবেই সেনসেটিভ ইত্যাদি লক্ষণ দেখা পেলে এই প্রয়োগ করা যাবে।

**বিঃদ্রঃ চিকিৎসকের  ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোন ওষুধ গ্রহণ করবেন না**

2