অতিরিক্ত হস্তমৈথুন বা তীব্র যৌন আকাঙ্ক্ষা এর পিছনের মায়াজম, সিফিলিস এর অপর নাম ধ্বংস, টিউবারকুলার অপর নাম ক্ষয়।
কারন সিফিলিস ছাড়া টিউবারকুলার বা যক্ষা বা ক্ষয় আসতেই পারে না।
Survivals are the fittest মানে হলো যোগ্যরাই টিকে থাকে।
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন বা তীব্র যৌন আকাঙ্ক্ষা এর পিছনের মায়াজমের হাত
প্রকৃতি চায় না,এ সকল অযোগ্য, অসুস্থ লোকেরা টিকে থাকুক, প্রকৃতি চায় যেভাবে হোক তারা যেন দ্রুত মারা যায়।
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, ইতিহাস হতে কেউ শিক্ষা নেয় না।
তেমনি প্রকৃতির সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, প্রকৃতি প্রতিশোধ নিতে কখনও ভুল করে না,আজ হোক,কাল হোক বা দু’দিন পর হোক, প্রকৃতি প্রতিশোধ নেবেই।
বংশগত ভাবে প্রাপ্ত সিফিলিটিক মায়াজমের কারণে এমনিতেই অনেক শিশু গর্ভাবস্থায় ই নষ্ট হয়ে যায়, মানে মারা যায়।
প্রকৃতি চায়না এ সকল দুষিত ও অসুস্থ শিশু দুনিয়ায় আসুক।
কোন দুষিত শিশু জম্ম গ্ৰহন করলেও প্রকৃতি চায় সে দুনিয়ায় না থাকুক,তাই শরীরে বিভিন্ন ক্ষত,
নিউমোনিয়া,শয্যা মুত্র, মুখে ঘা,সর্দি,কাশি,মাঝ মধ্যে জ্বর সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
কিছু সংখ্যক বেঁচে গেলে তাদের মধ্যে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়, সবচেয়ে খারাপ কথা হলো
যে খাদ্যে বা দ্রব্যে তার রোগ বাড়ে সেগুলোর প্রতি তার আসক্তি থাকে চরম,এ ভাবে প্রকৃতি চায় সে যেন অন্যদের আক্রান্ত না করে সে দ্রুত মৃত্যু বরণ করুক।
তারপরও না মারা গেলে প্রকৃতিগত ভাবেই তার মধ্যে প্রচন্ড যৌনাকাঙ্খা দেখা দেয়,তাও আবার অতি অল্প বয়সে,সে ছেলে হোক বা মেয়ে হোক।
কিন্তু সেতো অনেকটা বাচ্ছা বয়সী,তাঁর তো বিয়ে করানোর বা বিয়ে দেয়ার বয়স হয় নি।
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন বা তীব্র যৌন আকাঙ্ক্ষা এর পিছনের মায়াজম
তো এখন কি করার আছে ?
হাঁ আছে,আর সেটা হলো অবৈধ ভাবে যৌন ইচ্ছা পুরন।
যাদের বান্ধবী অথবা বন্ধু আছে, তাদের কথা আলাদা, তারা সুযোগ পেলে সরাসরি যৌন মিলন করতে পারে।
কিন্তু যাদের তা নেই, তারা তো আর বসে থাকতে পারে না, তাদের বিকল্প ব্যাবস্থা হলো হস্তমৈথুন।
অতিরিক্ত সঙ্গম বা হস্তমৈথুন এর পিছনের মুল মায়াজম হলো টিঊবারকুলার মায়াজমা।
এই টিউবারকুলার মায়াজমা এর প্রভাবের দ্ধারা এরা নিজেদের ধ্বংস বা মৃত্যু ডেকে আনে।
কেউ যদি স্বাভাবিক ভাবে যৌন উত্তেজনা অনুভব করে তবে এটা স্বাভাবিক।
যদি অতিরিক্ত যৌন আকাঙ্ক্ষা থাকে তবে তা সোরা কে নির্দেশ করে, কিন্তু যদি অতি অস্বাভাবিক যৌন আকাঙ্ক্ষা থাকে, তবে তা অবশ্যই টিউবারকুলার মায়াজমা কে নির্দেশ করে।
একমাত্র গভীর দৃষ্টি ভঙ্গি সম্পন্ন একজন জ্ঞানী ও মায়াজমেটিক্যাল জ্ঞানে দক্ষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় একজন রোগী কে যথাসম্ভব মায়াজম মুক্ত করে তার অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে তাকে সুস্থ্য করতে পারে।
এ ছাড়া আর কোন বিকল্প কিছু নেই, অন্য কোন প্যাথির পক্ষে মানসিক পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়, এবং হস্তমৈথুন ও অতিরিক্ত কামভাব দুর করাও সম্ভব নয়।
তার শেষ পরিণতি বিভিন্ন রোগে ভুগে শেষ পর্যন্ত অকালে মৃত্যুবরণ।